২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার দায় আমাদের সবার। ভারতের সাম্প্রদায়িক সহিংসতার সঙ্গে বাংলাদেশের তুলনার খেলায় নয়, বিবেকের দৃষ্টিতে বিচার করলেই কেবল সত্য প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।
তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্যে বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থার উত্থান, সংখ্যালঘু নির্যাতন এবং সন্ত্রাসবাদের হুমকিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ কি আসলেই বিপদে পড়তে যাচ্ছে?
“সভায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা ও জগন্নাথ হলের নিরাপত্তার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা করা হয়েছে,” বলেন উপাচার্য।
ফখরুল বলেন, “আমাদের সরকার আসলে প্রতিটি ঘটনার আমরা নিরপেক্ষ তদন্ত করে বিচারের ব্যবস্থা করবই।”
“এই দেশ কোনো ধর্মের, কোনো বর্ণের একার নয়, কারো একার সম্পত্তি না।”
‘হিন্দু নির্যাতনমুক্ত বাংলাদেশ চাই’, শাহবাগে তরুণদের স্লোগান।
“এখানে ধর্ম-বর্ণ বলে আলাদা কিছু নেই। মানুষের কল্যাণে কাজ করতে চাই। তাদের ভাগ্যের উন্নয়ন করতে চাই।”