২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২
সবচেয়ে বেশি রিপোর্ট করা সাইবার অপরাধের ঘটনা হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ইমেইল অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং।
হামলাকারীদের বেশিরভাগেরই অবস্থান রাশিয়ায় বা সাবেক সোভিয়েতে। এসব ফাইল ডিক্রিপ্ট ও ডেটা ফেরত দেওয়ার জন্য সাধারণত বিটকয়েনে মুক্তিপণ দাবি করে অপরাধীরা।
ডেটা লঙ্ঘনের ঘটনায় মোড়ানো ছিল বিদায়ী বছরটি অর্থাৎ ২০২৪ সাল। বড় আকারের ডেটা লঙ্ঘনের জন্য ইতিহাস হয়ে থাকবে এটি।
অন্তত ২৯টি কম্পিউটার সার্ভারের পাশাপাশি প্রায় শতাধিক আইপিটিভি ডিভাইস ব্যবহৃত হচ্ছিল অবৈধভাবে চুরি করা সিনেমা, সিরিজ এবং টিভি চ্যানেল দেখাতে।
কারও কণ্ঠস্বর ক্লোন করতে ভয়েস মেইলের মতো কেবল ‘তিন সেকেন্ডের অডিও’ প্রয়োজন সাইবার অপরাধীদের।
দলটিকে নেটো সদস্যভুক্ত দেশগুলোর ওপর গুপ্তচরবৃত্তি ও সাইবার আক্রমণ চালানোর কাজ দিয়েছিল রাশিয়ার বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা।
বিশ্বজুড়ে পাঠানো মোট ইমেইলের ৪৫ দশমিক ৬০ শতাংশই ছিল স্প্যাম মেইল। গোটা পৃথিবীজুড়ে পাঠানো প্রতি তিনটি স্প্যাম মেইলের মধ্যে একটি এসেছে রাশিয়া থেকে।