০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৮ চৈত্র ১৪৩১
“প্রাত্যহিক জীবনযাপনের মধ্য দিয়ে একটু একটু করে বেড়াজালগুলো ভাঙছি। ফলে আমার কাছে মনে হয়, একটা লম্বা যুদ্ধ,” বলেন সেউতি সবুর।
গোপালগঞ্জে ব্যতিক্রমী অনুষ্ঠান ‘গুরুজনে কর নতি’ আয়োজনের মা দিয়ে মা-বাবার পা-ধোয়ালো প্রায় তিন শতাধিক শিক্ষার্থী।
“বিগত কারিকুলামে কিন্তু পরীক্ষার সিস্টেম ছিল না। কিন্তু এখন আবার কারিকুলাম পরিবর্তন হয়ে গেছে। বর্তমান কারিকুলামে আবার পরীক্ষা নেওয়া হবে।”
উৎসবে থাকছে সাংস্কৃতিক আয়োজন, চিত্র প্রদর্শনী, বিজ্ঞান বক্তৃতার সঙ্গে মাটির কাজ, পাপেট তৈরি, ছাপচিত্র ও তাঁত বুননসহ বিভিন্ন আয়োজন।
এর অর্থ এই নয় যে, ইংরেজি শিক্ষার কোনো প্রয়োজন নেই বা হুট করে শিক্ষা থেকে ইংরেজি তুলে দিতে হবে। প্রয়োজন আছে তো অবশ্যই। শুধু ইংরেজি কেন, যে কোনো বিদেশি ভাষা শিক্ষারই মূল্য আছে। একাধিক ভাষা জানা নিঃসন্দেহে একটি ভালো গুণ।
‘‘আজকে এই সরকার অনেকগুলো সংস্কার কমিশন গঠন করেছেন কিন্তু শিক্ষা বিষয়ক কোনো সংস্কার কমিশন হয় নাই। যেটা আপনার আগে প্রয়োজন ছিল,” বলেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, “প্রথমদিকে আমরা আর্ট পেপার পাচ্ছিলাম না৷ কাগজের সংকটও ছিল৷ পরবর্তীতে ছাত্র প্রতিনিধি, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও অন্যদের সহায়তায় আর্ট পেপারের সমস্যাটা সমাধান হয়েছে।”
“আমাদের আরও গভীরভাবে চিন্তা করতে হবে যে কীভাবে লাখ লাখ তরুণ প্রাপ্তবয়স্কদের কর্মক্ষেত্রের জন্য দক্ষ করে তোলা যায়,” বলেন তিনি।