২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ও আহতদের জন্য গোপালগঞ্জে স্মরণসভা।
“আমাদের অবশ্যই প্রচেষ্টা থাকবে যে কয়জন মানুষকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলে তারা কিছুটা হলেও সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন, সেটা আমরা করব।”
এই স্বাধীন দেশের মাটির সঙ্গে মিশে আছে আমার বাবার রক্ত। ফলে এটা আমার কাছে অন্যরকম এক দেশ। কিন্তু শহীদ হিসেবে এই স্বাধীন দেশের ইতিহাসে নেই তার নাম।
চব্বিশের ‘শহীদদের’ নিয়ে যা বললেন জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান।
বগুড়ার তৎকালীন এসডিও স্বাক্ষরিত মৃত্যু সনদ ও বগুড়ার মিউনিসিপ্যালিটির চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত সনদে শহীদ আবদুল ওহাবের মৃত্যুর কারণটি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে। তা সত্ত্বেও তার পরিবার ২০২০ ও ২০২২ সালে দুইবার আবেদন করলেও আবদুল ওহাবের নামটি রাষ্ট্রের শহীদ তালিকায় উঠে আসেনি।
পুলিশ স্মৃতি জাদুঘরেও শহীদ আজিজুর রহমানের পোশাক ও রক্তমাখা চশমাসহ স্মৃতি সংরক্ষণ করা আছে। কিন্তু পুলিশ বা গোয়েন্দা বাহিনীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ হিসেবে সরকারের কোনো তালিকায় বা গেজেটে নাম ওঠেনি তার।
বোর্ডের মতে, ‘শহীদ’ শব্দের বিভিন্ন অর্থ আমলে না নেওয়ার ফলে, সহিংসতার উদ্দেশ্যে তৈরি নয় এমন কনটেন্টও প্ল্যাটফর্ম থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে।