২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২
“এসব প্রকল্প যে উদ্দেশ্য পূরণ করতে পারেনি, তার বড় প্রমাণ, নতুন করে বিশ্বব্যাংকের ঋণনির্ভর হাজার কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণের প্রয়াস।”
“বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক ও এডিবির কাছ থেকে বাজেট সহায়তা পাবে কি না নির্ভর করছে আইএমএফের বার্তার উপর। এখানেই ঋণ ছাড়ের গুরুত্ব।”
২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের কর-জিডিপি অনুপাত ৯ শতাংশে উন্নীত করতে হলে ৫ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আহরণ করতে হবে।
একক মাস হিসেবে নভেম্বরে রাজস্ব আদায় আগের অর্থবছরের একই মাসের চেয়ে ৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ কমেছে।
গত অর্থবছর লক্ষ্য পূরণ না হওয়ায় নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ঋণ দাতা আন্তর্জাতিক সংস্থাটি।
অক্টোবরে রাজস্ব আদায় শূন্য দশমিক ৮৪ শতাংশ বাড়লেও নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির এ ধারা থেকে বেরিয়ে আসা যায়নি।
গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আদায় কমেছে ৬ শতাংশ। আগের বছর প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি ছিল ১৪ শতাংশের বেশি।
কর অব্যাহতির সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসা, রেমিট্যান্সে কর বসানো, বিভিন্ন ফান্ডে বিনিয়োগের বিপরীতে কর ছাড় কমানোর পরামর্শ আছে আন্তর্জাতিক ঋণদানকারী সংস্থাটির।