০৩ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২
বিদেশি ঋণের প্রতিশ্রুতিতে ভাটা দেখা গেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে সাড়ে ৫৮ শতাংশ।
রেমিটেন্সের প্রবাহ বেশি থাকায় ডলার আসছে বেশি, বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা।
বছর শেষে সরকারি ও বেসরকারি ঋণের স্থিতি ১০৪ দশমিক ৩৭ থেকে কমে দাঁড়িয়েছে ১০৩ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার।
প্রকল্প সংখ্যায় কাটছাঁট ও বরাদ্দ যাচাই বাছাই করে অর্থছাড়ের প্রভাব পড়েছে বিদেশি ঋণ প্রবাহে।
“অনেকে মনে করছে, আমরা সব ভিক্ষা করে নিয়ে আসছি, টাকা পয়সা। আমরা কিন্তু সব নিয়ম কানুন, শর্ত মেনে কাজ করছি।”
“আমরা তাদের বলেছি, এত শর্ত একসঙ্গে মানা যাবে না। তারাও সাজেস্ট করেছে, আমরাও প্রস্তাব দিয়েছি জুন মাসে দুই কিস্তি একসঙ্গে ছাড় করার।"
বিনিময় হার বাস্তবিক অর্থে বাজারভিত্তিক করা এবং পণ্য সরবরাহের বাজার ব্যবস্থাপনাকে এখনও চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন অর্থনীতিবিদরা।
এর মধ্যে সরকার ও সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর নেওয়া ঋণের পরিমাণই ৮৪ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার।