৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
বিজ্ঞানীরা বলছেন, গ্রহটির বায়ুমণ্ডল দেখে সেখানে প্রাণ সংশ্লিষ্ট দুটি গ্যাসের অন্তত একটির রাসায়নিক চিহ্ন আছে বলে মনে হচ্ছে। পৃথিবীতে এ গ্যাসগুলো পাওয়া যায় সামুদ্রিক ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন ও ব্যাকটেরিয়াতে।
এই প্রাচীন আলো কোটি কোটি বছর ধরে মহাকাশে ভ্রমণ করে আসছে এবং এটিই গবেষকদের আদি মহাবিশ্বের ছবি দিয়েছে।
এই দিনে জন্ম নিয়েছিলেন বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন ও প্রয়াত হয়েছিলেন স্টিফেন হকিং। একইসঙ্গে দিনটিকে ‘পাই দিবস’ হিসেবেও পালন করা হয়।
বহু বছর ধরে একাধিক টেলিস্কোপ ব্যবহার করে করা গবেষণায় অবশেষে জানা গেছে এসব রেডিও স্পন্দন কোথা থেকে আসতে পারে।
গবেষণায় ‘গ্র্যাভিটিশনাল লেন্সিং’ নামে পরিচিত এক ঘটনার দিকে নজর দিয়েছেন গবেষকরা। এ নিয়ে প্রথম ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী আইনস্টাইন।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মজা করে এর নাম দিয়েছেন, ‘প্ল্যানেট প্যারেড’। বলতে গেলে, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রায় পুরোটা সময় জুড়েই তাদের দেখা মিলবে।
ছায়াপথে থাকা তারাগুচ্ছ মহাবিশ্বের অন্যতম বড় বিভিন্ন কাঠামোর মধ্যে একটি। এসব ছায়াপথ কয়েক ডজন, তারপরে শত শত এবং অবশেষে গঠিত হয় তারাগুচ্ছে।
‘স্যাজিটেরিয়াস এ*’ নামের ব্ল্যাকহোলটির অবস্থান আমাদের ছায়াপথ মিল্কিওয়ের ঠিক মাঝখানে। আর এখানেই বিজ্ঞানীরা পেয়েছেন এই জোড়া তারা’র সন্ধান।