১০ এপ্রিল ২০২৫, ২৬ চৈত্র ১৪৩১
এসব আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত স্বাভাবিক নিয়ম অনুসরণ করে না, কারণ বেশিরভাগ আগ্নেয়গিরির কার্যকলাপ পৃথিবীর টেকটোনিক প্লেটের সীমানা বরাবর ঘটে।
ভয়াবহ এ প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রায় ৩৪০০ জন আহত হয়েছেন আর ৩০০ জনের মতো মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন।
ম্যান্টলের বিভিন্ন প্লামের মূল হতে পারে এইসব অঞ্চল, যা এই বড় আকারের ও নাছোড়বান্দা প্রকৃতির আগ্নেয়গিরি তৈরি করে।
ইরান দেশটির সীমা অনেকগুলো টেকটোনিক প্লেটে ছড়িয়ে থাকায় এটি একটি ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। এখানে প্রায়ই ভূমিকম্প হয়।
পর্বত গঠনের এই সময়ের কারণে পৃথিবীর পৃষ্ঠে ম্যাগমা বেড়ে গিয়েছে, যার ফলে বায়ুমণ্ডলে প্রচুর পরিমাণে গ্রিনহাউস গ্যাস জমা হয়েছে এবং এসবের ফলে দ্রুতগতিতে তখন জলবায়ু পরিবর্তন ঘটেছে।
জলবায়ু পরিবর্তন ও ভারী তুষারপাতের মতো চরম আবহাওয়ার ঘটনা আরও সাধারণ বিষয় হয়ে উঠলে সুনির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলে আরও তীব্র ভূমিকম্প দেখা যাবে।
ভেবে দেখুন, একেকটা টেকটনিক প্লেট, যার বিস্তৃতি কোনো কোনো ক্ষেত্রে একটি গোটা মহাদেশের সমান, সেগুলো প্রসারিত হচ্ছে।