১০ এপ্রিল ২০২৫, ২৬ চৈত্র ১৪৩১
“প্রতিটি উল্কাপিণ্ডের পতন আমাদের একটি নতুন সূত্র দিয়েছে এবং এখন আমরা আরও বড় ছবিটি দেখতে শুরু করেছি।”
এই দিনে জন্ম নিয়েছিলেন বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন ও প্রয়াত হয়েছিলেন স্টিফেন হকিং। একইসঙ্গে দিনটিকে ‘পাই দিবস’ হিসেবেও পালন করা হয়।
নিজের বেশিরভাগ সময় মহাবিশ্বের গভীরে অনুসন্ধান করে ব্যয় করে জেমস ওয়েব। ফলে গ্রহাণুটির গঠন বোঝা ও এ নিয়ে আরও মৌলিক কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে টেলিস্কোপটি।
আগের ধারণা ছিল, ‘অ্যামোনিয়া’ বরফে তৈরি বৃহস্পতির মেঘ। নতুন গবেষণা বলছে, গ্রহটির এসব বরফের মেঘ আসলে অ্যামোনিয়াম হাইড্রোসালফাইড ও ধোঁয়াশাও হতে পারে।
বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছেন, সব দিক থেকে সম্প্রসারিত হচ্ছে মহাবিশ্ব। এই অনুমানকে কাজে লাগাতে ‘ডার্ক এনার্জি’র ধারণাটি ব্যবহার করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
সুপারনোভাটির এ অবশিষ্ট অক্ষত অবস্থায় ছিল ২০১৩ সাল পর্যন্ত এবং ২০২১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে এটিকে চিহ্নিত করা হয় ১১৮১ সালে দেখা সুপারনোভার উৎস হিসাবে।
২০১৩ সালে আবিষ্কারের পর থেকেই গ্রহটি নিয়ে গবেষণা করে চলেছেন বিজ্ঞানীরা। উদ্ভট ও তীব্র বায়ুমণ্ডলের কারণে গ্রহটিকে খতিয়ে দেখা বিজ্ঞানীদের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।