১০ এপ্রিল ২০২৫, ২৬ চৈত্র ১৪৩১
এসব আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত স্বাভাবিক নিয়ম অনুসরণ করে না, কারণ বেশিরভাগ আগ্নেয়গিরির কার্যকলাপ পৃথিবীর টেকটোনিক প্লেটের সীমানা বরাবর ঘটে।
যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেইনের কাছ থেকে ৫০ শতাংশ গুরুত্বপূর্ণ খনিজ চায়। ইউক্রেইন সফরের সময় এ বিষয়ে খসড়া চুক্তি দিয়েছিলেন মার্কিন অর্থমন্ত্রী।
আর্কিয়ান যুগের জিরকন নামের বিরল প্রকৃতির খনিজের মিশ্রণ কেবল ‘সাবডাকশন’ নামের প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই তৈরি হতে পারে।
সোনার মতোই নীলকান্তমণি পরিবেশের অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে বিক্রিয়া করে না। পাশাপাশি সোনার প্যান ব্যবহার করে হালকা নদীর পলল থেকে এটিকে আলাদা করা যায়।
‘ডার্ক অক্সিজেন’ নামের এ ঘটনাটি সমুদ্রের চার হাজার মিটার গভীরতায় দেখা গেছে, যেখানে আলো প্রবেশ করে না ও সালোকসংশ্লেষণও সম্ভব হয়ে ওঠে না।
শুক্রের মতো গ্রহের বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় উল্কা শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণ করা গেলে কেমন হতো? এতে কি উল্কাপিণ্ডের গঠন ও এর বিভিন্ন আকার সম্পর্কে আরও ভাল ধারণা মিলবে?