১০ এপ্রিল ২০২৫, ২৬ চৈত্র ১৪৩১
“প্রতিটি উল্কাপিণ্ডের পতন আমাদের একটি নতুন সূত্র দিয়েছে এবং এখন আমরা আরও বড় ছবিটি দেখতে শুরু করেছি।”
এ উল্কাপিণ্ডটি পৃথিবীতে আছড়ে পড়েছিল সাড়ে তিনশ কোটি বছর আগে। এর আগে জানা বিজ্ঞানীদের প্রাচীনতম গর্তটি ছিল দুইশো ২০ কোটি বছরের পুরানো।
শনির বরফের বলয়ের বিভিন্ন কণায় ক্র্যাশ হওয়া ছোট আকারের উল্কাপিণ্ডের মডেল করতে কম্পিউটার সিমুলেশন ব্যবহার করেছেন গবেষকরা।
এসপিএ বেসিন গঠিত হয়েছিল বিজ্ঞানীদের আগের ধারণার চেয়েও প্রায় ১২ কোটি বছর আগে, যখন চাঁদে গ্রহাণু আঘাত হানার তীব্রতা সবচেয়ে বেশি ছিল।
রাতের আকাশে উল্কা যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে তখন উল্কাপাতের দেখা মেলে। তবে পৃথিবীতে আছড়ে পড়া উল্কাপিণ্ড আসলে কোথা থেকে আসে?
মঙ্গল গ্রহ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন অনুসন্ধান ভবিষ্যতে সেখানে রোবট এমনকি মানুষ পাঠানোর নানা মিশনের সুরক্ষার কাজকেও প্রভাবিত করতে পারে।