২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২
দাবি পূরণের বার্তা আসার পর ক্যাম্পাসের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টার এলাকায় উল্লাসে ফেটে পড়েন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
এর আগে সকালে শিক্ষা উপদেষ্টা ঢাকা থেকে অনশন স্থলে গিয়ে আশ্বাস দিলেও শিক্ষার্থীরা তাদের দাবিতে অনড় ছিলেন।
কুয়েটে খুলেছে সবগুলো হল। প্রত্যাহার করা হয়েছে ৩৭ শিক্ষার্থীর সাময়িক বহিষ্কারাদেশ। অনশন ভাঙাতে বুধবার কুয়েট ক্যাম্পাসে গিয়েছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার, তাতে সাড়া দেননি শিক্ষার্থীরা।
বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে খুলনা বিভাগের অন্য জেলাতেও প্রকীতী অনশন পালন করা হয়েছে।
একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল ’অতি দ্রুত’ এ নিয়ে আলোচনা করতে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবে, বলছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
লাগাতার অনশনে থাকলে আরও শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে যাওয়া শঙ্কা করেছেন চিকিৎসা কর্মকর্তা আবু তৈয়ব।
অনশনরত শিক্ষার্থীরা বলছেন, উপাচার্যকে অপসারণ না করা পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন তারা।
১৫ দিনের মধ্যে দাবি পূরণ করা না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন সম্মিলিত স্বেচ্ছাসেবী ফোরামের সমন্বয়ক।