সেই শত্রুপুরিতে বসেও অনেকে গণহত্যার প্রতিবাদ জানিয়েছেন, এখনও পাকিস্তানি সরকারের ন্যারেটিভের বিপরীতে লিখছেন। সংখ্যায় তারা কম হতে পারেন, কিন্তু ইতিহাসে তো তারাই থাকবেন, অন্যরা নয়। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস চর্চায় আমরা যুদ্ধের অন্যান্য পক্ষের কথা তেমন আলোচনা করি না, লেখালেখিও হয় না।
“গুলিতে আমার ডান হাতের হাড় ফেটে গিয়ে কয়েকটি রগ ছিঁড়ে যায়। হাতটি কাটা থেকে রক্ষা পেলেও সারাজীবনের জন্য তা অকেজো হয়ে যায়।”
পশ্চিম পাকিস্তান থেকে হাজার মাইল দূরে পরাজয়-পরবর্তী দিনগুলোর কথা তিনি হয়তো ভেবেছেন, স্বাধীন বাংলাদেশে তাদের বিচার হবে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে…
ভালো লোককে যোগ্য জায়গা দিতে হবে। সৎ লোকের প্রয়োজন। সৎ লোক না হলে দেশ এগোবে না…