কোটাবিরোধী আন্দোলনের বিষয়টি এখন মুখে মুখে। সর্বত্র এ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। একজন ফিজিক্যাল ফিটনেস ট্রেনার অতি সহজভাবে বললেন, স্যার এই আন্দোলনের ফলে একটা লাভ হয়েছে। এখন সবাই টেলিভিশনে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে বলতে পারছে। আগে তো মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে বললে, তাদেরকে রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী এসব বলা হতো। এখন দেখেন টকশোতে কত জোরের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে বলছে। এখন আর রাজকার বললেও লজ্জার কিছু নেই। কারণ, রাজকাররা তো মেধাবী। তাই তাদের পক্ষে এখন অনেকে জোর গলায় কথা বলতে পারছে। তার কথা শুনে চমকে উঠলাম। যেন কানের ভেতর বেজে উঠলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মামুন আর তারেকের ফোনালাপ। তারেক বলছে, যারা আন্দোলন করছে তারা তো মেধাবী। তারেকের কথা, ওই ট্রেনারের কথা সব মিলিয়ে মনে হলো- কী আন্দোলন হলো তাহলে? ছেলে মেয়েরা সাধারণ মানুষের কাছে তাদের আন্দোলনের মাধ্যমে রাজাকার ও মেধাবীকে সমার্থক শব্দ করে দিলো? বিএনপির এসিসট্যান্ট অর্গানাইজিং সেক্রেটারী শহীদুল ইসলাম বাবুল আন্দোলন চলাকালে মঙ্গলবার ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দেন- “জ্যামানা বদল গ্যায়া! যে তরুণ প্রজম্ম কিছুদিন আগে স্লোগান দিতো‘ রাজাকারের ফাঁসী চাই সেই তরুণ প্রজম্মই আজ বলছে, ‘ আমিই রাজাকার’।” হাতে ও বুকে ‘আমি রাজাকার’ লিখে দাঁড়িয়ে থাকা অনেক ছেলের ছবি ইতোমধ্যে ফেসবুকে দেখা যাচ্ছে। বাংলা শব্দ ভাণ্ডারে এই যে মেধাবী ও রাজাকার সমার্থক করার একটা আন্দোলন হলো- এ আন্দোলনে লজ্জা কার? বিএনপি ও জামায়াতের নিশ্চয়ই নয়। কারণ, রাজাকার শব্দ যত প্রিয় হবে দেশে, মুক্তিযুদ্ধকে যত বির্তকিত করা সম্ভব হবে ততই এদের রাজনৈতিক লাভ। তাহলে ক্ষতি হলো কাদের? আন্দোলনের শেষ দিন অর্থাৎ বুধবার নোয়াখালি, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও ঢাকার গ্রীন ইউনিভারসিটির সামনের রাস্তা- এই পাঁচটি স্থান থেকে স্থানীয় ব্যক্তিরা আমার অফিসের ফোনে ফোন করেন। তারা বলেন, তারা মিছিলের সামনের ভাগে সব থেকে একটিভ দেখছেন চিহ্নিত ছাত্র শিবিরের ছেলেদের। শিবিরের ছেলেদের আর যাই হোক মেধাবী বলার কোন সুযোগ নেই। কারণ, একজন মেধাবী কখনো কট্টরপন্থী হতে পারে না। কট্টরপন্থী বুদ্ধিতে একজন শয়তান হতে পারে, মেধাবী হতে পারে না। মেধাবীকে অবশ্যই উম্মুক্ত মনের হতে হবে, তা নাহলে সে পৃথিবীর সব ধরনের জ্ঞানের রাজ্যে কীভাবে যাবে? গোলাম আযম শয়তান ব্যক্তি হিসেবে ড. আনিসুজ্জামানের থেকে এক কোটি গুণ বড় তবে সে ড. আনিসুজ্জামানের নখের সমান মেধাবী ছিলো না। তাই মেধাবী অর্থ যখন এখানে গিয়ে দাঁড়াচ্ছে সে সময়ে বাংলাদেশের ছাত্র সমাজ, বিশেষ করে যারা এই আন্দোলন করেছে তাদের এখন শান্ত মাথায় একটু ভাবা প্রয়োজন- আসলে তারা কী আন্দোলন, কাদের জন্যে আন্দোলন করলো? বাংলাদেশের ৪৮ থেকে সর্বশেষ গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন অবধি সকল আন্দোলন দেশকে প্রগতির পথে এগিয়ে নিয়ে গেছে। এই আন্দোলন দেশকে কোথায় নিলো তা এখন শান্ত মাথায় আন্দোলনকারী ছাত্র ছাত্রীদের একটু ভেবে দেখা দরকার। তাদের চিন্তা করা দরকার, সাধারণ মানুষ বলছে- এই আন্দোলনের বড় লাভ হলো মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে টক শো তে জোর গলায় কথা বলতে পারছে। এখন আর রাজাকার কোন দোষের শব্দ নয়। আশা করি আন্দোলনের মাঠে যারা এসেছিলো সেসব ছাত্র ছাত্রীরা এখন শান্ত মাথায় টেবিলে বসে বিষয়টি ভেবে দেখবে।
তবে আন্দোলনের ভেতর দিয়ে সরকারের যে সব দুর্বলতার দিক ফুটে উঠেছে তার ভেতর সব থেকে বড় হলো, সরকারের পক্ষে সাইবার যোদ্ধা নেই। শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চ আন্দোলনের সময় সেখানে বেশ বড় একটি সাইবার যোদ্ধা দল গড়ে উঠেছিলো। তারা প্রতি মুহূর্তে ওই সময়ে ফেসবুক, টুইটার প্রভৃতি সামাজিক মাধ্যমের অপপ্রচারের জবাব দেয়। তারা অপপ্রচারকারীদের সঙ্গে সঙ্গে চিহ্নিত করে। এবারের এই তথাকথিত ‘মেধাবীদের’ যে আন্দোলনটি হলো তার বড় একটি ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করেছে সোশ্যাল মিডিয়ার গুজব। সরকার পক্ষের বা ছাত্রলীগসহ অনান্য মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের তরুণদেরকে ওই ভাবে সাইবার যোদ্ধা হিসেবে পাওয়া যায়নি। বিষয়টি অত্যন্ত ভয়াবহ ভবিষ্যতের জন্যেও। কারণ, জামায়াত ও বিএনপি সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ছড়িয়ে ফায়দা লুঠছে সেই সাঈদীর রায়ের পর থেকে। সরকারের উচিত ছিলো তার প্রশাসন বিশেষ করে আইটি মন্ত্রনালয় ও বিটিআরসি যেন দিন রাত ২৪ ঘন্টা সজাগ থাকে সে ব্যবস্থা করা। তাদের সে উদ্যোগ এ আন্দোলনের সময় দেখা যায়নি। যে আইডিগুলো থেকে এই গুজব ছড়ানো হচ্ছিলো সেগুলো কি সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করে দেয়া সম্ভব ছিলো না? এই কাজ রেগুলেটারি বডি করেনি। আর প্রথম দিন রাতে যখন গুজব ছড়ানো হলো একজন মারা গেছে তখনই কি সরকারের উচিত ছিলো না এগুলো সার্বক্ষণিক মনিটর করার নির্দেশ দেয়া। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয় সে সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।
দ্বিতীয় দিন রাতে গুজব ছড়ানো হলো এশাকে কেন্দ্র করে। এশাকে কেন্দ্র করে যে ন্যাক্কারজনক ও অমানবিক ঘটনা ঘটিয়েছে আন্দোলনকারীরা তার নিন্দার কোন ভাষা নেই। তবে যেখানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শিবির নেতৃত্ব দিয়েছে সেখানে নারীর প্রতি এ সহিংসতা স্বাভাবিক। তবে এশা ও ভিসির বাড়ি ভাংচুরের ঘটনার ক্ষেত্রে ছাত্রলীগের নেতৃত্বের অসহায়ত্ব বেরিয়ে এসেছে। এ সময়ে অনেক বেশি অভাব বোধ হয়েছে নাজমুলের। ছাত্রলীগের এই সাবেক জেনারেল সেক্রেটারী ছেলেটির দুর্বার সাহস ও নেতৃত্ব দেখেছি হেফাজতের তাণ্ডবের দিনেও । সেদিনও সে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ও গণজাগরণ মঞ্চকে হেফাজতের তাণ্ডব থেকে রক্ষা করেছিলো। নাজমুলের মত সাহসী নেতৃত্ব এ মুহূর্তে ছাত্রলীগে থাকলে ওই রাতে আন্দোলনকারীরা ওইভাবে ভিসির বাড়িতে হামলা করতে পারতো না। তাদের সামনে ছাত্রলীগ নিশ্চয়ই নাজমুলের নেতৃত্বে অসহায় থাকতো না বরং যেভাবে হেফাজত পিটিয়ে শাহবাগ থেকে বের করে দিয়েছিলো ঠিক একই ভাবে সেদিন ভিসির বাসায় আসা ওই মুখোশ পরাদের মুখোশ নাজমুল খুলে দিতে পারতো হয়তো। কারণ, নাজমুলের অন্তর থেকে একটা প্রকৃত ঘৃণা আছে জামায়াত, শিবির ও বিএনপিসহ স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতি। আর ভিসির বাসায় হামলাকারীদের প্রতিহত করতে পারলে, তাদের মুখোশ খুলে দিতে পারলে পরের দিন ইতিহাস ভিন্ন হতো। নাজমুলের মত আরেকজনের অভাব মনে হয়েছে এই আন্দোলনের সময়, তিনি সৈয়দ আশরাফ। তিনি যদি আওয়ামী লীগের জেনারেল সেক্রেটারী থাকতেন, তাহলে ভিসির বাসায় ওই হামলার পরে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসলেও সৈয়দ আশরাফের মাথায় থাকতো এদের ভেতর শিবির ও ছাত্রদল আছে। তাঁর মাথায় থাকতো শিবির ও ছাত্রদলের সদস্যরা রাজাকার ও আলবদরের সন্তান। যেমন হেফাজতের সময় তিনি স্পষ্ট করে বলেছিলেন, এরা রাজাকার ও আলবদরের সন্তান। তাই সৈয়দ আশরাফ বুঝতেন, যেখানে মূল খেলাটি খেলছে জামায়াত- শিবির ও বিএনপি ও তাদের গডফাদার তারেক রহমান সেখানে তাদের সঙ্গে আলোচনা করে কতটুকু ফল হবে আর ঘি কোন আঙুলে কীভাবে তুলতে হবে। তাহলে শেখ হাসিনা সেই ভাবে প্রস্তুতি নিতেন। আর যাই হোক, ওবায়দুল কাদেরের ভেতর সৈয়দ আশারাফের মত জামায়াত শিবির বা স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতি ওই মাপের ঘৃণা নেই। বরং তিনি একটু প্রথম আলো মার্কা বুদ্ধিজীবী চরিত্রের। তা না হলে স্বাধীনতাবিরোধী সিনহাকে ঘিরে যখন কয়েক সম্পাদক, কয়েক আইনজীবী ও কয়েক ব্যবসায়ী মিলে শেখ হাসিনার সরকার উৎখাত করতে যাচেছ, শেখ হাসিনার সরকারকে অবৈধ ঘোষণার সকল ষড়যন্ত্র যখন পরিণতির দিকে, শেখ হাসিনাকে পাকিস্তানের নওয়াজ শরীফ বানানোর সব ছক যখন পরিণত হতে চলেছে- সে সময়ে তিনি সিনহার সঙ্গে দেখা করতে যান। তাই তার পক্ষে শিবির ও ছাত্রদলের প্রতি ওই ঘৃণা জাগ্রত করা সম্ভব নয়। আর শত্রুর প্রতি ঘৃণা জাগ্রত না হলে প্রকৃত সিদ্ধান্ত নেয়া বা শক্রর চরিত্র চিহ্নিত করা সম্ভব হয় না। এ কারণে ছাত্রলীগের মত এখানেও ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগও পরাজিত হয়েছে। তিনি যাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন তাদের সকলকে তিনি চিনতে পারেননি। তাদের চোখের ভাষাও পড়তে পারেননি। এমনকি তিনি বুঝতেও পারেননি, যারা এভাবে ভিসির বাসায় আক্রমন চালিয়েছে তাদের সঙ্গে শুধু সাধারণ ছাত্ররা নেই- আরো অনেক চক্র আছে। এগুলো মাথায় রেখে আলোচনা চালাতে হতো তাঁর। তিনি মনে করেছিলেন, শুধু তাঁর যাত্রার ঢংয়ের নাটকীয়তা দিয়েই বাজিমাৎ করবেন। জামায়ত ও পাকিস্তানের আই এস আই এর পরিকল্পনাকে এত সহজ মনে করলে কি আওয়ামী লীগের জেনারেল সেক্রেটারীর পদ চালানো যায়?
যাহোক, সমস্ত বিষ কন্ঠে নিয়ে দেশ ও দলকে রক্ষা করার ক্ষমতা শেখ হাসিনার আছে। তিনি প্রমাণ করেছেন, সমস্ত ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে তিনি একাই লড়তে পারেন। এবং অন্যের কাছে যা পাহাড়সম ভারী তার কাছে সেটা পাখির পালক। অনেকে এখন বলছেন, শেখ হাসিনা ক্ষোভ থেকে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শেখ হাসিনার মত পরিণত নেতা কখনই ক্ষোভ থেকে সিদ্ধান্ত নেন না। যারা মনে করছেন তিনি ক্ষোভ থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা তাকে বুঝতে ভুল করেছেন। বরং তিনি যেমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তেমনি জনগণকেও সিদ্ধান্ত নেবার সুযোগ দিয়ে গেছেন এ সিদ্ধান্তের ভেতর দিয়ে। জনগন যদি তাদের দ্বায়িত্ব পালন করতে পারে, দেশের সব অঞ্চলের ছেলেদের যদি এখন উপলব্দি হয়- কোনটা তাদের জন্যে ভালো তারা তাদের মত করে আবার শেখ হাসিনার কাছে আসতে পারে। সে পথও খোলা রেখেছেন তিনি। তাই এই আন্দোলনে মেধাবীরা এখানে রাজাকার শব্দের ভেতর হারিয়ে গেছে, সরকার ও দল হেরে গেছে দূরদৃষ্টি ও সাহসের অভাবে। আর শেখ হাসিনা জয়লাভ করেছেন তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞার কারণে।
Mohammad Al Momen
Just, so much oiling. Carry on…..
Faruk Kader
স্বদেশ বাবু যে তৈল ব্যবহার করেছেন তা নিম্ন মানের বা বহূল ব্যবহৃত বা ভেজাল।
Rasha
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার মতো বিচক্ষণ মানুষ আমি আমার জীবনে দেখিনি।আমি আমার মুক্তিযোদ্ধা স্বামীর ১৫ বছর বয়সে লেখা মুক্তিযুদ্ধকালের ভারতে প্রশিক্ষণ কালীন ডায়েরী পড়েছি, দেখেছি কি অসীম কষ্ট তারা করেছেন। জেনেছি আমার শাশুড়ি মায়ের কিশোর ছেলের ঘর ছাড়ার পরের ততকালীন অনিশ্চয়তা আর কষ্ট! আমি এবং আমার সন্তানেরা তার বিনিময়ে রাষ্ট্রের কাছে কিছু আশা করি না আর সেটা আমাদের অধিকারও নয়।আমাদের দু’টো সন্তানই আপনাদের সকলের শুভাশিষ ও ভালোবাসায় কোনোরকম কোটা সুবিধা ছাড়া দেশের বাইরের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ নিয়ে লেখাপড়া শেষ করেছে।
কিন্তু কখনো কখনো মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে স্বার্থান্বেষী আর মিথ্যেবাদিরা যে গুজব রটায় তার থেকে মুক্তি চাই। আমি নিশ্চিত, একজনও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ব্যক্তিগত লাভ বা পদ-পদবির আশায় যুদ্ধে নামেননি। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অমর্যাদা হয়েছে বিগত কয়েক দশকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ কেলেঙ্কারি এবং তার মাধ্যমে অনৈতিক সুবিধা নেওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে,সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি ভেবে দেখার সনির্বদ্ধ অনুরোধ।
আজ চোখে অশ্রু নিয়ে আপনি যে প্রতিবন্ধী আর আদিবাসী মানুষের কোটা ঠিক রেখে অন্যান্য কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন তাকে সাধুবাদ জানাই। বন্ধ হোক সকল ষড়যন্ত্র আর নোঙরা রাজনীতি। ভবিষ্যৎে যেনো জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের নিয়ে কখনো কেউ কটাক্ষ না করে সেটা দেখার অনুরোধ রইলো।মুক্তিযোদ্ধা এবং তার পরিবারের সদস্যরা সম্মান নিয়ে বাঁচতে চায়। জাতির দয়া,করুণা কিংবা ভিক্ষা নিয়ে নয়!
কোটা আন্দোলন করতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করে শ্লোগান দেয়া কতটা যৌক্তিক? কোটা সংস্কারের পক্ষে আমরাও তবে সচেতন থাকা জরুরী। সন্দেহ দানা বাধঁছে!
ইতিহাসবিকৃতির একটি বিশেষ কালপর্ব আমাদের অতিক্রম করতে হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণও এক সময় দেশে প্রায় নিষিদ্ধ ছিল। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা পরবর্তী সময়ে ইতিহাসের চাকা পেছনে ঘোরানোর অপচেষ্টা-ষড়যন্ত্র আমরা দেখেছি। সেই কালো অধ্যায়ের পুনরাবৃত্তি রোধে আমাদের সতর্ক থাকা আবশ্যক ।
একটি স্বাধীন দেশ, একটি পতাকা, একটি মানচিত্র কি জিনিস তা যারা জানে না, তারাই মুক্তিযোদ্ধাদের কটাক্ষ করে!
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় এ দেশে লোকসংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে সাত কোটি। যুদ্ধের স্বীকৃত সব ফরমেটে মোট কতজন অংশগ্রহণ করেছিলেন? চার কোটি? উত্তর—না। ২ কোটি? না। ৫০ লাখ? না, তা-ও না। এর প্রকৃত সংখ্যাটা আমাদের মাথা নিচু করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট বলেই মনে হয়!
তারপর দেখি যুদ্ধক্ষেত্রের কথা—একদিকে অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত প্রশিক্ষিত সৈন্যদল; অন্যদিকে লাঠিসোঁটা, তির-ধনুক, দা, কুড়াল কিংবা বড়জোর থ্রিনটথ্রি রাইফেল, যার গুলি বের হতেও পারে, না-ও পারে; নিয়ে প্রায় প্রশিক্ষণহীন গৃহস্থালির দল।
এটা কি বৈষম্য ছিল না?
এই প্রকট বৈষম্য নিয়েই দেশ স্বাধীন হয়। অনেক স্বপ্ন, আশা নিয়ে ঘরে ফেরেন মুক্তিযোদ্ধারা। ভেবেছিলেন সব শহীদ পরিবারের দায়িত্ব নেবে তাঁদের জীবন দিয়ে আনা এই রাষ্ট্র। মুক্তিযোদ্ধারা বীরের সম্মান পাবেন দেশের সর্বত্র।
বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরলেন, হাত দিলেন দেশের কাজে। কিছু করে ওঠার আগেই খুন হয়ে গেলেন সপরিবার! ক্ষমতায় চড়ে বসল ষড়যন্ত্রকারী রাষ্ট্রদ্রোহীরা। রাষ্ট্রে তখন পূর্ণোদ্যমে শুরু হয়েছে রাজাকার, আলবদর, আল-শামসদের পুনর্বাসন-ক্ষমতায়ন। অন্যদিকে শুরু হলো মুক্তিযোদ্ধাদের খুন, গুম, জখম, লাঞ্ছনা, নিপীড়ন। কারণ, যাঁর ডাকে তাঁরা জীবন বাজি রেখে দেশ আনলেন, তাঁর হত্যার বদলা শুধু তাঁরাই নিতে পারেন।
আদর্শের সঙ্গে আপস না করা, অস্ত্র জমা দেওয়া মুক্তিযোদ্ধারা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন, আত্মগোপন করছেন তখন। ‘মুক্তিযোদ্ধা’ পরিচয়টাই তখন কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁদের জন্য। রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি তো অলীক স্বপ্ন!
এসব বৈষম্য ছিল না?
আন্দোলনে বিজয় লাভ করার পর, বিজয়ী নেতাদের এতো বিষন্ন চেহারা আমি পৃথিবীর আর কোথাও দেখি নাই। ওদের চেহারা এতো বিষন্নতায় ভরা কেনো? ওরা কি হারিয়েছে!
Pratul Das
দাদা সঠিক বলেছেন। নাজমুল কি পুলিশের চাকরিতে ঢুকেছে? তাহলে বেশ হতো। আপনি যেভাবে বলেছেন, ও একাই সব রাজাকারের বাচচাগুলাকে সাইজ করতো।
M Rafiqul islam
Dalal-Dalal-Dalal.
mak
সব কিছুতেই হারজিতের একটা সমীকরণ টানতেই হবে কেন? কেন আমরা উইন-উইন মনোভাবটা নিজেদের ভেতরে আনতে পারি না?
Md Shoaieb Hossain Bhuiyan
what will they say at this moment? They fought against freedom fighter quota only.They target it because a few number of students behind this plan were the son of Razakar or against our freedom fighter who still do not like our country as Bangladesh they and their son never like it. But a lot of students who fought against this quota actually do not know about this crucial plan. The politician wants a favor to destroy government plan and policy and also wants to go in power. But they could not find any way.So they use the students. Our meritorious students fall in their trap. And still they recommend them as a meritorious. How can you tell us? If you really meritorious now tell me what you get by deleting quota process?
Rabiul Ahasan
Just bullshit writing. Wasting of time to read.
Atik
অনেক দিন এইরকম কুযুক্তিপূর্ণ আর একচোখা লেখা পড়িনি, লেখার প্রতিটি অক্ষর থেকে যেন তেল চুপচুপ করে পড়ছে। চালিয়ে যান, আপনার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল
Md Tauhidul Islam
Dada ajkal ektu beshi i khacchen!! dui peg er beshi na hole emon lekha ber hobar kotha na.
সেলিম
দাদা মনে পড়ে কি বিশ্বজিতের কথা?
আপনার লেখা প্রকাশের দিনই বাজারে খাঁটি সরিষার তেলের দাম হুহু করে বেড়ে যেতে থাকে কেনো দাদা?
দালালি মার্কা লেখার জন্য একটা মুন্সিয়ানারও দরকার হয়। আপনার লেখায় সেটার বড়ই অভাব।
Jalal
Dada,
How many glass of whisky you had before writing this article ?
সুমন
দালাল!!!!!
Nargis Akter
সম্পাদক সমীপে, এভাবে বাংলােদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সকল মেধাবীদের রাজাকার ডাকার ধৃষ্টতা কিভাবে বলা যায়! আমরা শুধূই বইয়ে মাথা গুজে থাকি না, বই হাতে নিয়ে দাবি আদায় করতেও জানি। বাংলাদেশ হাজার বছরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিবেন না। আমরাই আপনার ওয়েব লাইভ রেখেছি, বাধ্য হলে ডাউন করতে সময় লাগবে না।
Jafar Ahmed
আমি বুঝি না এ ধরনের কৃতদাস ও একচোখা লেখা “বিডিনিউজ২৪.কম” ছাপায় কী করে ? তাদের তো একটা মিনিমাম স্ট্যান্ডার্ড থাকা উচিত। একজন দলান্ধ লেখক যা মনে আসল লিখল আর বিডিনিউজ২৪ তা ছেপে দিলো!!! এতে যে অনলাইন পত্রিকার স্ট্যান্ডার্ড দিন দিন নিচের দিকে নামছে তা বোঝার মতো বুদ্ধি কি এই পত্রিকার সম্পাদক সাহেবের নাই? নাকি উনিও একই নৌকার মাঝি!!! মানুষ এখন দলনিরেপেক্ষ সংবাদ/লেখা চায় ।
Abdullah Al Shafi Saikot
দালাল
বাদশা ওয়াজেদ আলী
বঙ্গবন্ধুর এই চিরজাগ্রত বাংলাদেশ কখনো মাথা নত করবে না। তার সুযোগ্য কন্যা দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আমরা প্রবৃদ্ধির হার ধরে রাখতে পেরেছি। কিন্তু আপনার মত কৃতদাস মার্কা সাংবাদিক থাকলে জনগণের কাছে ভুল মেসেজ যেতে সময় লাগবে না। একজন স্বদেশ রায় অনেক বু্দ্ধিদীপ্ত লেখা লিখেছেন। আমি পড়েছি। ইদনীং একপেশে দলীয় সাংবাদিক হয়েছেন। মানুষ আপনার লেখা পড়বে না। মুক্তমনে লিখুন। মানুষের জন্য লিখুন।
Bongo Raj
However
You read this article of shodesh Ray very carefully n line by line, isn’t it?
Najim
who ever comments agaisnt it they must read full article, and I assure he will definitely edit his comments then.
Saiful
আপনি নিজেও জানেন না আপনি কি লিখেছেন। চাটুকারিতা করে ক্ষমতা হয়তো পাবেন সম্মান পাবেন না। কোটা নিয়ে আন্দোলন আমাদের দেশের কোটি কোটি বেকারের প্রাণের দাবি, এটা কোন রাজৗনতিক দলের দাবি নয়। কিছু কিছু দালালরা এটাকে রাজনৈতিক বলে আখ্যা দিয়ে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করেছেন এবং যার সুবিধা দালালরাই হয়ত ভোগ করবেন সাধারণ মানুষ না। আপনি লিখেছেন:-
আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসলেও সৈয়দ আশরাফের মাথায় থাকতো এদের ভেতরে শিবির ও ছাত্রদল আছে তাঁর মাথায় থাকতো শিবির ও ছাত্রদলের সদস্যরা রাজাকার ও আলবদরের সন্তান।
আমার মনে হয় সৈয়দ আশরাফ সাহেব এইভাবে ভাবেননি, আপনার মত বুদ্ধিজীবীদের উস্কানিতে ওনাদের মত বড় মাপের নেতৃবৃন্দ এইভাবে ভাববে বলে মনেও হয় না। কারণ সৈয়দ আশরাফ, ওবায়দুল কাদেররা আওয়ামীলীগের রাজনীতি করলেও উনারা ১৮ কোটি মানুষের নেতা। উনারা সবাইকে নিয়েই ভাবেন।
Sarder Alamin
Reality should realize. Present BD govt. should be alert from flattering. that’s all
shamim
U are a great boot-licker …by writing this biased article fabricated with false information, how much would u gain…i think so little. Respect peoples feeling & u will get the same. Being a writer that should b your first & foremost motto- write for nation, nation will hold u up…
Jalal
Dada I think you done a good job for BNP & allies
ahmed
দালালি কত প্রকার কি কি বুঝাইয়া দিলেন
হিং টিং ছট
এরকম না জেনেশুনে লিখলে তো কেউ খাবে না দাদা। উল্টো আপনিই খাবেন।
লিখলেই লেখা হয় না। চোখ কান খলা রেখে জেনে বুঝে লিখুন। উন্নতি করবেন।
Mohammed khan
100% true dada thanks
Chandra Bindu
আওয়ামী লীগের পক্ষের সাইবার যোদ্ধাদেরকে পলকের মতো আওয়ামী লীগ নেতারাই দমন করেছেন। তারা বরং এন্টি-আওয়ামী অ্যাকটিভিস্টদেরকে প্রমোট করেছেন। ১১ বছর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ ও আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বলার চেষ্টা করেছি। এখন আর কোনো মোটিভেশন নাই। মোটিভেশন নষ্ট করে দিয়েছে আওয়ামী লীগের নেতারা। এই আর্টিকেলের মন্তব্যেই দেখেন এন্টি-লীগ অ্যাকটিভিস্টদের মন্তব্য ৯০%। জবাব দেয়ার লোক নাই।
Ahsanul Haque
এন্টি লীগ নারে ভাই। এগুলো সাধারণ মানুষের মনের কথা। একথা যদি বুঝতে না পারেন তাহলে যদি নিরেপেক্ষ নির্বাচন হয় (যদি) তাহলে জবাব পেয়ে যাবেন। সাধু সাবধান।
md. omar faruk
অাপনার লেখা পুরোটা পড়তে অার ইচ্ছা হলো না, অাপনি কি অাপনার রুমে একা বসে ভাববেন অান্দোলনটা কি নিয়ে ছিলো এবং পরবর্তীতে পুলিশ ও সরকার দলীয়দের ভুমিকা কী ছিলো? অার অান্দোলন করার সবার অধিকার অাছে, সাংবাদিকতায়ও কি কোটা অাছে নাকি?
নাহিদ হোসাইন
দাদার সম্ভবত কোটা আছে 😀
Emdad
May B 😀
shahriaf
নাহ নাহ নাহ আমার জ্ঞান তো নাই ই এ দেশের মেধাবীদের জ্ঞানও নিতান্তই কম। দাদা কিভাবে প্রমাণ পেলেন এশা নির্দোষ আর ভিসির বাড়িতে আন্দোলনকারীরা আক্রমণ চালিয়েছে? আপনি কলামিস্ট না হয়ে পুলিশে থাকলেই তো দেশ উপকৃত হত। কিছু ঘটলে সাথে সাথেই বলে দিতে পারতেন কে করলো।
Sagar
Quota is not a political issue. This movement was not against Awami league. Reform of Quota is a movement of a general students. After a lot of hard work and finishing their study every student have a dream of getting a govt job because govt job is more secured. But this 56% quota is reducing their chance to get a job. Please try to understand from a general students perspective. Some students showed ” ami rajakar” to show their anger after Motia Chowdhury’s comment. you mentioned about VC house attack but why did you not mention about police and chatraleage attack on general students.
দানিয়েল
একটি পত্রিকা যার মালিকানা ভারতের reliance group এবং মুম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জ এ তালিকা ভুক্ত বলে খবর বেরিয়েছিল….…
Ak A Hossain
স্বদেশ রায়! কি আর বলবো দাদা ! Try to open your eyes Mr. I am not a BNP supporter; but look at what AL is doing to your community.
মেহেদী
সম্পূর্ণ যুক্তিহীন ও চরম বাজে একটি লেখা
Ahsanul Haque
জ্বী ভাই আমরা বোকা। এবং এ বোকাদের সংখাই বেশী। একটি বিশেষ দলের চাটুকারী করা যদি বুদ্ধিমানের কাজ হয় তাহলে এ ধরণের বুদ্ধিমান লেখক দেশে যত কম থাকে ততই দেশের মঙ্গল। এই ধরণের বুদ্ধিমান লেখক দুই দলেই আছে, যাদের নাম দেখলে বুঝা যায় লেখার সারমর্ম কি হবে। দাদাও সেই রকম।
Akash Chowdhury
একেবারে সত্য কথা লিখেছেন দাদা। এমন সত্য তােষামােদী ও ভয়ের কারণে কেউ লেখে না। একজন মন্তব্য করেছেন, আপনি আওয়ামী লীগের ভালো চান না। তিনি আসলে একটা বােকা। তার বোঝা উচিত ছিল, যারা ভালাে চায়, তারাই সমালােচনা করেন এবং এই সমালােচনার কারণেই অনেকের ভুল ভাঙে বা পরামর্শ পায়। আপনি যেভাবে এই কলাম লিখেছেন, তাতে সরকার ও আওয়ামী লীগই সজাগ হওয়ার কথা। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
শুভ্র
বিডি নিউজে ইসলাম বিদ্বেষী একটা লেখকের জোড়াতালি দেয়া লেখা এবং সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের অধিকারবিরুদ্ধ লেখাই বেশি পাই। কয়েকজন “পারমানেন্ট বায়াসড রাইটার” ছাড়া কি অন্য কোন কলামিস্ট এখানে লেখা পাঠায় না? সম্পাদককে কলামগুলোর নূন্যতম মান বজায় রাখার অনুরোধ করি যদি গুণগত লেখা নাও পায়।
Ahsanul Haque
জনাব
আমি বুঝি আপনি আওয়ামীলীগের ভালো চান তাই স্থান-কাল-পাত্র ভেদে উনাদের পক্ষে লিখেন। এতে দোষের কিছু নেই। আপনি সরকারের অন্ধ ভক্ত হতেই পারেন। কিন্তু আপনি সরকারের ভালো করতে গিয়ে তাদের আরো বিপদে ফেলে দিচ্ছেন। আপনার লেখা ছাত্ররা পড়ে কিনা জানি না কিন্তু যদি এ লেখা পড়ে তাহলে যারা নতুন ভোটার/ছাত্র তারা লেখাটা ভালো ভাবে নেবে না। সামনে ভোট। দয়া করে অতিরিক্ত উৎসাহ দেখাতে গিয়ে আওয়ামীলীগের ভোটের ক্ষতি করবেন না।
Mute Spectator
বর্তমান ছাত্রলীগ ও আওয়ামীলীগ নেতৃত্বের প্রতি আপনার আস্থা নেই ? তাহলে দেশটা চালাচ্ছে কে? আপনি কোন গোয়েন্দা উৎস থেকে জানলেন যে আন্দোলনকারীরা ভিসি’র বাড়ি আক্রমণ করেছে। ডিএমপি কমিশনার তাহলে ভুল বলেছেন? কোটা সংস্কার প্রত্যাশীদের মানুষ এককথায় মেধাবী বলে খোঁচা দেয়, আপনি এদের বলছেন রাজাকার। লক্ষ লক্ষ ছাত্রদের আপনি রাজাকার বলে আপনি আওয়ামীলীগের জন্য আসন্ন ভোটটা কঠিন করছেন।
আপনি তোষামোদীর আড়ালে কাদের লোক? এই লেখা পড়ে বুঝতে অসুবিধা হয় না
আর যাই হোক আপনি আওয়ামীলীগের শুভাকংখী নন। কারণ আন্দোলনকারীরা সারাদেশে কম করে হলেও এক কোটি ভোট প্রভাবিত করতে পারে। কপাল ভালো ছাত্ররা আপনার লেখা পড়ে না। তথাপি নিজেকে মস্ত পণ্ডিত ভেবে অসংলগ্ন কথাবার্তা না বলাই শ্রেয়। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বকেই আওয়ামীলীগটা করতে দিন। আওয়ামীলীগ যে আপনার উপদেশের অপেক্ষায় বসে নেই তা বোঝার ক্ষমতা ঈশ্বর আপনাকে দান করুন।
Akash Chowdhury
উনাদের মতাে কলামিস্ট ও বুদ্ধীজীবিদের পরামর্শেই দেশ ও জাতির অগ্রগতি হয়।
Md. Abdullah Al Mamun
One of one eyed article I have been ever read. Are all the articles published in bdnews.com without screening? I’m sure the author is a blessed offspring from a Rajakar ancestors and he is paying for their misdeeds. How dare to call the students Rajakars!!!
মানিক
এদের দেখে গরুর হাটের দালালেরাও লজ্জায় মুখ লুকায়। এদের জন্য সেলিম ওসমানের উক্তিই যথার্থ।
Azmul Huda
বিডিনিউজ এমন অন্ধ এবং বায়াসড মতামত প্রকাশ করে কিভাবে? যেখানে খোড়া যুক্তির পর খোড়া যুক্তি দেয়া হয়েছে? এদের মতামত শোনার জন্যে গুটিকয় মানুষ এদের পার্টি অফিসে রয়েছেই, সাধারণ জনগনকে কেন শোনাতে হবে?
Saiful Islam
পুরান একতারা বাজাইয়া গেলেন দাদা । সাংবাদিক হিসাবে দেশ ও জাতির প্রতি আপনার দায়িত্ব আছে। ঢোলের একপাশ বাজালে তো তাকে সাংবাদিকতা বলে না। যারা এখন সাংবাদিকতা পড়ছেন ও ভবিষ্যতে সাংবাদিক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হতে চান তারা কি আপনাকে রোল মডেল হিসাবে নিতে পারবেন? আপনার নিজের মনেও কি কষ্ট থেকে যাবে না?
Afsar Raj
আপনার লেখার সাথে একমত, একজন নাজমুলের বড় অভাব ঐতিহ্যবাহী ছাত্রলীগের।
Md abu taher
I read bdnews everyday. I have a complain. I think those who writes articles are not capable of writing anything in fair way in this portal.
steve
Ha Ha, either he is totally blind or another fine example of a typical Bangladeshi.No one in this country seems to be ever wrong in there own opinion.There was a time when I use to believe that AL was the last ray of hope for liberal secular democracy in BD. Unfortunately, I was young and an naive. There’s not much difference between BNP, AL or even the religious fanatics to be honest. But the biggest culprit is the general populous of BD, a fine collection of uneducated, uncivilized, intolerant, hypocritical religious bigots and they rightly have the leaders they deserve.
Hasan
সবকিছু দল কানা দৃষ্টি থেকে দেখলে এমনই লাগে দাদা।
UKM
I have no complain. because , I think those who writes articles are not capable of writing anything in fair way in this portal./পুরান একতারা বাজাইয়া গেলেন দাদা , বিডিনিউজ এমন অন্ধ এবং বায়াসড মতামত প্রকাশ করে কিভাবে?
Em
They are also biased .