২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২
সাংবাদিক, কলামিস্ট
মার্চ শেষে এডিপি বাস্তবায়নের যে হার (প্রায় ৩৭ শতাংশ) দেখা যাচ্ছে, তা গত পাঁচ বছরে সর্বনিম্ন। এডিপির বড় কাটছাঁটের পরও বাস্তবায়নের এ অবস্থা এককথায় উদ্বেগজনক।
ঈদকেন্দ্রিক অর্থনীতির আকার নিয়ে উপযুক্ত গবেষণার অভাব রয়েছে। তবে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সূত্রে ধারণা, রোজার ঈদে অর্থনীতির আকার দুই থেকে আড়াই লাখ কোটি টাকা।
চালের বাজারে চলমান অস্থিরতা উদ্বেগজনক। দরিদ্র জনগোষ্ঠী বেশি চিন্তিত হয় চালের দাম বাড়লে। রাজনীতিতেও এর প্রভাব পড়ে।
রোজায় যেসব পণ্যের চাহিদা লাফিয়ে বাড়তে দেখা যায়, সেগুলোর বাজার শান্ত রাখাটা সবসময়ই বড় চ্যালেঞ্জ। তাতে ভোজ্যতেল অবশ্যই পড়ে। রোজার আগ দিয়ে এর বাজারটাই এবার দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে অস্থির।
আমদানির কারণে দেশের মুরগি তো ডিম পাড়া বন্ধ রাখবে না। আমদানি করা হলে উদ্বৃত্ত সরবরাহের সৃষ্টি হবে এবং দাম কমবে। তবে হিসাবে ভুল করা চলবে না। স্থানীয় ডিম উৎপাদনে ধস নামার মতো করে আমদানি বহাল রাখা যাবে না নিশ্চয়ই।
মূল্যস্ফীতি যখন দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চ পর্যায়ে এবং খাদ্য মূল্যস্ফীতি আরও উঁচুতে, তখন চালের দাম নতুন করে না বাড়াটা জরুরি। এখন চাল আমদানি করাটাও কঠিন।